সনি এক্সপেরিয়া সোলা ২০১২ এর মে মাসে বাজারে আসে। এটিই মোবাইল মার্কেটের সর্বপ্রথম ফোন যা ফ্লোটিং টাচ সমর্থন করে। সার্বিক দিক থেকে ফোনটি বেশ ভাল মানের।
ডিসপ্লে: এলইডি
ব্যাকলিট, এলসিডি ক্যাপাসিটিভ টাচস্ক্রীন, ৪৮০x৮৫৪ পিক্সেল, ৩.৭ ইঞ্চি,
মাল্টিটাচ সাপোর্ট, ফ্লোটিং টাচ ডিসপ্লে, ব্রাভিয়া ইঞ্জিন।
ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল, অটোফোকাস, থ্রিডি সুইপ প্যানারোমা, ইমেজ স্ট্যাবলাইজেশন, এইচডি ভিডিও ৭২০ পিক্সেল ৩০ ফ্রেম প্রতি সেকেন্ডে।
ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল, অটোফোকাস, থ্রিডি সুইপ প্যানারোমা, ইমেজ স্ট্যাবলাইজেশন, এইচডি ভিডিও ৭২০ পিক্সেল ৩০ ফ্রেম প্রতি সেকেন্ডে।
অপারেটিং সিস্টেম: অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন ২.৩ (জিঞ্জারব্রেড), আপগ্রেড করা যাবে ৪.০ (আইসক্রিম স্যান্ডুইচ) পর্যন্ত।
চিপসেট: নোভাথর U8500
সিপিইউ: ডুয়েল কোর ১ গিগাহার্টজ করটেক্স-A9
জিপিইউ: মালি-400
সেন্সর: অ্যাক্সিলারোমিটার,প্রক্সিমিটি, কম্পাস
ব্রাউজার: এইচটিএমএল 5 সাপোর্ট, অ্যাডোবি ফ্ল্যাশ সাপোর্ট।
জিপিএস: সমর্থন করে
জাভা: সমর্থন করে
এনএফসি: আছে
মেমরী: কার্ডস্লট মাইক্রোএসডি (৩২ গিগাবাইট সাপোর্ট), ইন্টারনাল মেমরী ৮ গিগাবাইট (৫ গিগাবাইট ব্যবহারকারীর জন্য), র্যাম ৫১২ মেগাবাইট।
ব্যাটারী: নন রিমুভেবল লিথিয়াম আয়ন ১৩২০ mAh ব্যাটারী।
চিপসেট: নোভাথর U8500
সিপিইউ: ডুয়েল কোর ১ গিগাহার্টজ করটেক্স-A9
জিপিইউ: মালি-400
সেন্সর: অ্যাক্সিলারোমিটার,প্রক্সিমিটি, কম্পাস
ব্রাউজার: এইচটিএমএল 5 সাপোর্ট, অ্যাডোবি ফ্ল্যাশ সাপোর্ট।
জিপিএস: সমর্থন করে
জাভা: সমর্থন করে
এনএফসি: আছে
মেমরী: কার্ডস্লট মাইক্রোএসডি (৩২ গিগাবাইট সাপোর্ট), ইন্টারনাল মেমরী ৮ গিগাবাইট (৫ গিগাবাইট ব্যবহারকারীর জন্য), র্যাম ৫১২ মেগাবাইট।
ব্যাটারী: নন রিমুভেবল লিথিয়াম আয়ন ১৩২০ mAh ব্যাটারী।
ভাল দিক:
১। টাচ কোয়ালিটি উন্নতমানের।
২। প্রসেসিং দ্রুত।
৩। উন্নত সাউন্ড কোয়ালিটি (হেডফোন ব্যবহারে)।
৪। ইন্টারফেস খুবই সুন্দর।
৫। ফ্লোটিং টাচ সুবিধা রয়েছে।
৬। ভিডিও কোয়ালিটি উন্নত মানের
খারাপ দিক:
১। ব্যাটারি নন রিমুভেবল।
২। প্রাথমিকভাবে জিঞ্জারব্রেড ইন্সটল করা থাকে বিধায় ফ্লোটিং টাচ সুবিধা পাওয়া যায় না।
৩। ফ্রন্ট ক্যামেরা নেই।
৪। ছবির মান আরও ভাল হতে পারত।
No comments:
Post a Comment