লন্ডনের রয়াল কলেজ অব আর্টের একদল ছাত্র এমন একটি মাস্ক তৈরি করেছেন, যা
দেখা ও শোনায় অতিমানবীয় শক্তি বা কর্মক্ষমতা এনে দেবে। পরিধানযোগ্য এই
প্রযুক্তির প্রথম প্রটোটাইপ উভয় কান, মুখ ও নাক ঢেকে রাখবে। নির্দেশনা
দেওয়ার জন্য এতে একটি মাইক্রোফোন থাকবে। এটি প্রতিকূল শব্দের মধ্যেও স্পষ্ট
শব্দ শুনতে সক্ষম হবে। যেমন ধরা যাক, আপনি একজন ব্যক্তিকে লক্ষ্য বা
নির্দিষ্ট করেছেন এবং তিনি প্রতিকূল শব্দের মধ্যে রয়েছেন।
অথচ আপনি এই প্রযুক্তির মাধ্যমে স্পষ্ট শব্দ শুনতে পারবেন। অন্য প্রটোটাইপে একটি চোখে এই মাস্ক পরিধান করতে হবে। মাস্কে একটি ক্যামেরা থাকবে। এটি সবকিছুর ভিডিও ধারণ করে নির্দিষ্ট কম্পিউটারে পাঠিয়ে দেবে। এতে ব্যবহারকারী সঠিক সময়ে সঠিভাবে দেখতে পাবেন।
গবেষকদের মতে, এই মাস্ক তৈরি করার উদ্দেশ্য হচ্ছে স্পোর্টস বা খেলাধুলায় সহায়তা করা। তবে এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য যা-ই হোক না কেন, এটি পরিধানযোগ্য প্রযুক্তিতে একটি নতুন মাত্রা এনে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই।
অথচ আপনি এই প্রযুক্তির মাধ্যমে স্পষ্ট শব্দ শুনতে পারবেন। অন্য প্রটোটাইপে একটি চোখে এই মাস্ক পরিধান করতে হবে। মাস্কে একটি ক্যামেরা থাকবে। এটি সবকিছুর ভিডিও ধারণ করে নির্দিষ্ট কম্পিউটারে পাঠিয়ে দেবে। এতে ব্যবহারকারী সঠিক সময়ে সঠিভাবে দেখতে পাবেন।
গবেষকদের মতে, এই মাস্ক তৈরি করার উদ্দেশ্য হচ্ছে স্পোর্টস বা খেলাধুলায় সহায়তা করা। তবে এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য যা-ই হোক না কেন, এটি পরিধানযোগ্য প্রযুক্তিতে একটি নতুন মাত্রা এনে দেবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই।
No comments:
Post a Comment