হিউলেট প্যাকার্ড বা এইচপি আবারও ফিরতে চায় বর্তমানের তুমুল জনপ্রিয়
স্মার্টফোনের বাজারে। প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে
বলা হয়েছে, অল ইন ওয়ান পিসি, ডেস্কটপ, ট্যাবলেট, নোটবুক সহ সব ধরনের
পণ্য তৈরিতে কাজ চালিয়ে যাবে এইচপি।
এইচপির এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ভোক্তা পিসি এবং মিডিয়া ট্যাবলেট বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরিচালক ইয়াম সি ইন জানিয়েছেন, স্মার্টফোন তৈরির পরিকল্পনা থাকলেও এখনই এ ব্যাপারে কোন নির্দিষ্ট সময়সূচি জানাতে পারছি না। তবে জনপ্রিয়তা পাওয়া স্মার্টফোনের বাজারে এইচপি অবশ্যই কাজ করবে বলে জানান তিনি।
২০১০ সালে পাম নামের মোবাইল ইকোসিস্টেম কিনে নিয়েছিল এইচপি। এরপর ওয়েবওস নামের নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট বাজারে এনেছিল এইচপি। কিন্তু ওয়েবওএস ভিত্তিক পণ্যগুলো ভোক্তা আকৃষ্ট করতে ব্যর্থ হয়। যার ফলে এইচপি তার নতুন ট্যাবলেট এবং স্মার্টফোন বিভাগটি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়।
কিন্তু বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ও আইফোনের বাজারে এইচপি কী ধরনের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করবে? এ প্রসঙ্গে ইয়াম সি ইন জানিয়েছেন, বাজারে দেরিতে প্রবেশ করার কারণে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হতে হবে। এখনও অনেক কিছু করা সম্ভব। এইচপি যখন স্মার্টফোন নিয়ে আসবে তখন ভোক্তাদের ভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা দেবে।
এইচপি অবশ্য এর আগেও স্মার্টফোন বাজারে ফিরে আসার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল। ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এইচপির প্রধান নির্বাহী মেগ হুইটম্যান স্মার্টফোন বাজারে আনার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিলেন। মেগ হুইটম্যান জানিয়েছিলেন, ‘আমরা স্মার্টফোন তৈরি করতেই পারি। কারণ, পৃথিবীর অনেক দেশে এখন কম্পিউটার বা ট্যাবলেটের পরিবর্তে স্মার্টফোন ব্যবহূত হচ্ছে। এইচপি কম্পিউটার নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে এ সুযোগ নিয়ে স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট তৈরি করতে পারে।’
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ভেঞ্চারবিট এক প্রতিবেদনে সে সময় জানিয়েছিল, অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট বাজারে আনতে পারে হিউলেট প্যাকার্ড বা এইচপি। অবশ্য বাজার বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, শিগগিরই হয়তো এইচপির ট্যাবলেট বা স্মার্টফোন বাজারে আসবে না। ২০১৪ সাল নাগাদ ট্যাবলেট বা স্মার্টফোনের বাজারে আনতে পারে প্রতিষ্ঠানটি।
অ্যান্ড্রয়েড না উইন্ডোজ? এইচপি কোন প্ল্যাটফর্মে স্মার্টফোন ও ট্যাব তৈরি করবে তা এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। মাইক্রোসফটের সঙ্গে এইচপির সম্পর্ক বিবেচনায় উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্ম বেছে নিতেই বিশ্লেষকেদের পরামর্শ। তবে জনপ্রিয় ও সাশ্রয়ী অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন যে সফলতার চাবি তা প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্যামসাং, এলজি, সনি দেখিয়ে দিয়েছে, এ পথেও হাঁটতে পারে এইচপি।
এইচপির এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ভোক্তা পিসি এবং মিডিয়া ট্যাবলেট বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরিচালক ইয়াম সি ইন জানিয়েছেন, স্মার্টফোন তৈরির পরিকল্পনা থাকলেও এখনই এ ব্যাপারে কোন নির্দিষ্ট সময়সূচি জানাতে পারছি না। তবে জনপ্রিয়তা পাওয়া স্মার্টফোনের বাজারে এইচপি অবশ্যই কাজ করবে বলে জানান তিনি।
২০১০ সালে পাম নামের মোবাইল ইকোসিস্টেম কিনে নিয়েছিল এইচপি। এরপর ওয়েবওস নামের নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট বাজারে এনেছিল এইচপি। কিন্তু ওয়েবওএস ভিত্তিক পণ্যগুলো ভোক্তা আকৃষ্ট করতে ব্যর্থ হয়। যার ফলে এইচপি তার নতুন ট্যাবলেট এবং স্মার্টফোন বিভাগটি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়।
কিন্তু বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ও আইফোনের বাজারে এইচপি কী ধরনের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করবে? এ প্রসঙ্গে ইয়াম সি ইন জানিয়েছেন, বাজারে দেরিতে প্রবেশ করার কারণে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হতে হবে। এখনও অনেক কিছু করা সম্ভব। এইচপি যখন স্মার্টফোন নিয়ে আসবে তখন ভোক্তাদের ভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা দেবে।
এইচপি অবশ্য এর আগেও স্মার্টফোন বাজারে ফিরে আসার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল। ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এইচপির প্রধান নির্বাহী মেগ হুইটম্যান স্মার্টফোন বাজারে আনার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিলেন। মেগ হুইটম্যান জানিয়েছিলেন, ‘আমরা স্মার্টফোন তৈরি করতেই পারি। কারণ, পৃথিবীর অনেক দেশে এখন কম্পিউটার বা ট্যাবলেটের পরিবর্তে স্মার্টফোন ব্যবহূত হচ্ছে। এইচপি কম্পিউটার নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে এ সুযোগ নিয়ে স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট তৈরি করতে পারে।’
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ভেঞ্চারবিট এক প্রতিবেদনে সে সময় জানিয়েছিল, অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট বাজারে আনতে পারে হিউলেট প্যাকার্ড বা এইচপি। অবশ্য বাজার বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, শিগগিরই হয়তো এইচপির ট্যাবলেট বা স্মার্টফোন বাজারে আসবে না। ২০১৪ সাল নাগাদ ট্যাবলেট বা স্মার্টফোনের বাজারে আনতে পারে প্রতিষ্ঠানটি।
অ্যান্ড্রয়েড না উইন্ডোজ? এইচপি কোন প্ল্যাটফর্মে স্মার্টফোন ও ট্যাব তৈরি করবে তা এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। মাইক্রোসফটের সঙ্গে এইচপির সম্পর্ক বিবেচনায় উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্ম বেছে নিতেই বিশ্লেষকেদের পরামর্শ। তবে জনপ্রিয় ও সাশ্রয়ী অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন যে সফলতার চাবি তা প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্যামসাং, এলজি, সনি দেখিয়ে দিয়েছে, এ পথেও হাঁটতে পারে এইচপি।
No comments:
Post a Comment